গ।
" brown, a dark brown is favourite colour"
#
যৌবন তাকে স্নানের কথা বলে এগিও দাও
বহুক্ষণ ধরে একটা জীবিত শব্দকে করো
যতক্ষণ না মাংসের দাম মাত্রাতিরিক্ত সস্তা হচ্ছে
(২৪/৩/১৭... দুপুর ২.১৫)
#
মসিহ,তুমি সারা বিশ্বকে শিথিল ভদ্রতা শিখিয়েছো
ভদ্রতার লাশ পচে গন্ধ বেড়ছে
তার থেকে তুমি সারা বিশ্বকে ড্রিবল শেখাতে পারতে
(২৪/৩/১৭...বিকেল ৩.৪৫)
#
দুপুরের ঘুমে মত বিষাদময় কিছুর জন্ম কেন দিলে?
সারা পৃথিবী আসলে ভুট্টাক্ষেত
সারা পৃথিবী আসলে একটা শুয়োরের খোঁয়াড়
(২৪/৩/১৭...সন্ধ্যে ৫.৩৪)
সব কটা লেখাই হেনরি'র।
সে সেই দিনে খোঁড়াতে খোঁড়াতে বাড়ি ফিরে ছিল।তার এক হাতে ছিল একটা ভারি কালো প্যাকেট,অন্য হাতে কাদা মাখা বিষন্ন বুট জোড়া। পকেট থেকে এক গাদা নোট ও কয়েন বার করে টেবিলের ওপর, কালো প্লাস্টিকটা সিঙ্কে রেখে বাথরুমে ঢুকে যায়। সারা প্যাকেট খুলে দেখে,মাংস। চেঁচিয়ে জিজ্ঞেস করে,কিসের মাংস সেটা। হেনরি বাথরুম থেকে ঝাঁঝিয়ে বলে,"তোর মা এর গুদের"। বাথরুম থেকে বলার জন্য পুরো বাক্যটাই অতিরিক্ত গমগমে শোনালো। সারা ফুঁপিয়ে ওঠে। আমি ছাদে চলে যাই মারিজুয়ানার প্যাকেট ও রোল বানানোর পেপার নিয়ে।
স্বপ্নে দেখি
তুমি কাতরাচ্ছো-সম্ভবত সমস্যাটা মাসিকের
যদিও আঁশটে মতন কোন গন্ধ ছিলো কিনা ঘরে
সে বিষয়ে নিশ্চিত নই
সেঁক দেওয়ার তোড়জোড় করি
তোমাদের কুকুরটা ডাকছিলো সেই সময়
নতুন কাউকে দেখলে
যেমন ডাকে আর কি
তারপর আজ তোমার গল্পের শেষটুকু বলার আছে
ঘরে সারা ঢোকে
তারা বুকগুলো তখন আরো পোক্ত,
স্পষ্ট ও লোভনীয়
তুমি তো সারাকে চেনোও না
জানো না- সে প্রত্যেকবার সাপলুডো খেলার নিয়ম বদলে বদলে খেলতে ভালোবাসে
আর হেনরি সহজে নিয়মকানুন রপ্ত করতে পারে না বলে
প্রত্যেকবার গো হারান হারে
সারা তখন বাচ্চাদের মত হাসে,নাচে
হেনরি কে ভ্যাঙায়
তোমাদের বজ্জাত কুকুরটা হাউন্ডের নকল নকল ডেকে বাড়ি মাথায় তুলেছে
সারা আমার হাত থেকে হটব্যাগ কেড়ে নেয়
বলে, মাগী ন্যাকামি করছে
তারচেয়ে চলো,আমরা করি...ফাটিয়ে করি
আর এই বাড়িটা নিয়েও গল্প টল্প গুলো মিথ্যে
হেনরি এমনিতে কোন নেশাই নিয়মিত করে না।আমাকেও অনেকবার নিয়মিত মারিজুয়ানার অভ্যেস থেকে বেড়িয়ে আস্তে বলেছে।অথচ সেই হেনরিই আজ দু দুটো জয়েন্ট টেনে দিলো। সারা আজ সন্ধ্যেতে ছাদে আসে নি।সে সম্ভবত দরজা আটকে কাঁদছে কিনবা ঘরের টুকটাক অপ্রয়োজনীয় কাজে নিজেকে মিথ্যে ব্যস্ত রাখছে। এরকম দিনে সারা ডিনার করে না। কোন কোনবার তাদের ঝগড়ার শেষ হয় দুর্দান্ত সেক্স দিয়ে। তবে এবারের ব্যাপার ঘোরতর। হেনরি নেশায় খানিকক্ষণ বুকের ওপর মাথা ঝুলিয়ে বসে থাকে চুপ করে। তার এই বসে থাকার ভঙ্গিমা আমাকে অস্বস্তি দিচ্ছে কারণ কোন এক গল্পে পড়েছিলাম,এক বালিকা দুম করে মারা গিয়ে অবিকল এই ভঙ্গিমাতেই বসেছিল।হঠাৎ মাথা তুলে আমার দিকে নিষ্পাপ হেসে বলে, চুপ করে থাকলে নেশা ধরে বেশি...তারচেয়ে চলো কথা বলি। তারপর সে তার মাঠের গল্প বলছিলো।কত রকমের গল্প। ফাইনালে দু গোল করার,টাকা খেয়ে ম্যাচ ছেড়ে দেওয়ার, এমনকি তাদের প্রেসিডেন্ট একবার অত্যাধিক খুশি হয়ে তাকে একটা ব্লন্ড হোর অফার পর্যন্ত করেছিল। এই হেনরিই অত্যাধিক নোংরা খিস্তি করেছে সারাকে।আমার ঘিনঘিনে লেগেছে ব্যাপারটা। যদিও এটা বলার সময় না। তাকে ঠারেঠোরে ঠিক বুঝিয়ে দেবো কাল বা পরশু- যে ব্যাপারটা মোটেই আমার পছন্দ হয়নি।এমনকি রোজ এরকম চলতে থাকলে,মিস শূন্যকেও জানিয়ে দেওয়ার ভয় দেখাবো।হেনরির এই লেখা হঠাৎ করে তিন লাইনের লেখাগুলো নিয়েও আমাদের মধ্যে কথা হয় নি।যদিও লেখাগুলো আমার ভালোই লেগেছে।টুকে রেখেছি। তোমায় শোনাবো চুলে বিলি কেটে দিতে দিতে।স্বপ্নটার কথা তোমায় বলব কিনা ভাবছি।
" brown, a dark brown is favourite colour"
#
যৌবন তাকে স্নানের কথা বলে এগিও দাও
বহুক্ষণ ধরে একটা জীবিত শব্দকে করো
যতক্ষণ না মাংসের দাম মাত্রাতিরিক্ত সস্তা হচ্ছে
(২৪/৩/১৭... দুপুর ২.১৫)
#
মসিহ,তুমি সারা বিশ্বকে শিথিল ভদ্রতা শিখিয়েছো
ভদ্রতার লাশ পচে গন্ধ বেড়ছে
তার থেকে তুমি সারা বিশ্বকে ড্রিবল শেখাতে পারতে
(২৪/৩/১৭...বিকেল ৩.৪৫)
#
দুপুরের ঘুমে মত বিষাদময় কিছুর জন্ম কেন দিলে?
সারা পৃথিবী আসলে ভুট্টাক্ষেত
সারা পৃথিবী আসলে একটা শুয়োরের খোঁয়াড়
(২৪/৩/১৭...সন্ধ্যে ৫.৩৪)
সব কটা লেখাই হেনরি'র।
সে সেই দিনে খোঁড়াতে খোঁড়াতে বাড়ি ফিরে ছিল।তার এক হাতে ছিল একটা ভারি কালো প্যাকেট,অন্য হাতে কাদা মাখা বিষন্ন বুট জোড়া। পকেট থেকে এক গাদা নোট ও কয়েন বার করে টেবিলের ওপর, কালো প্লাস্টিকটা সিঙ্কে রেখে বাথরুমে ঢুকে যায়। সারা প্যাকেট খুলে দেখে,মাংস। চেঁচিয়ে জিজ্ঞেস করে,কিসের মাংস সেটা। হেনরি বাথরুম থেকে ঝাঁঝিয়ে বলে,"তোর মা এর গুদের"। বাথরুম থেকে বলার জন্য পুরো বাক্যটাই অতিরিক্ত গমগমে শোনালো। সারা ফুঁপিয়ে ওঠে। আমি ছাদে চলে যাই মারিজুয়ানার প্যাকেট ও রোল বানানোর পেপার নিয়ে।
স্বপ্নে দেখি
তুমি কাতরাচ্ছো-সম্ভবত সমস্যাটা মাসিকের
যদিও আঁশটে মতন কোন গন্ধ ছিলো কিনা ঘরে
সে বিষয়ে নিশ্চিত নই
সেঁক দেওয়ার তোড়জোড় করি
তোমাদের কুকুরটা ডাকছিলো সেই সময়
নতুন কাউকে দেখলে
যেমন ডাকে আর কি
তারপর আজ তোমার গল্পের শেষটুকু বলার আছে
ঘরে সারা ঢোকে
তারা বুকগুলো তখন আরো পোক্ত,
স্পষ্ট ও লোভনীয়
তুমি তো সারাকে চেনোও না
জানো না- সে প্রত্যেকবার সাপলুডো খেলার নিয়ম বদলে বদলে খেলতে ভালোবাসে
আর হেনরি সহজে নিয়মকানুন রপ্ত করতে পারে না বলে
প্রত্যেকবার গো হারান হারে
সারা তখন বাচ্চাদের মত হাসে,নাচে
হেনরি কে ভ্যাঙায়
তোমাদের বজ্জাত কুকুরটা হাউন্ডের নকল নকল ডেকে বাড়ি মাথায় তুলেছে
সারা আমার হাত থেকে হটব্যাগ কেড়ে নেয়
বলে, মাগী ন্যাকামি করছে
তারচেয়ে চলো,আমরা করি...ফাটিয়ে করি
আর এই বাড়িটা নিয়েও গল্প টল্প গুলো মিথ্যে
হেনরি এমনিতে কোন নেশাই নিয়মিত করে না।আমাকেও অনেকবার নিয়মিত মারিজুয়ানার অভ্যেস থেকে বেড়িয়ে আস্তে বলেছে।অথচ সেই হেনরিই আজ দু দুটো জয়েন্ট টেনে দিলো। সারা আজ সন্ধ্যেতে ছাদে আসে নি।সে সম্ভবত দরজা আটকে কাঁদছে কিনবা ঘরের টুকটাক অপ্রয়োজনীয় কাজে নিজেকে মিথ্যে ব্যস্ত রাখছে। এরকম দিনে সারা ডিনার করে না। কোন কোনবার তাদের ঝগড়ার শেষ হয় দুর্দান্ত সেক্স দিয়ে। তবে এবারের ব্যাপার ঘোরতর। হেনরি নেশায় খানিকক্ষণ বুকের ওপর মাথা ঝুলিয়ে বসে থাকে চুপ করে। তার এই বসে থাকার ভঙ্গিমা আমাকে অস্বস্তি দিচ্ছে কারণ কোন এক গল্পে পড়েছিলাম,এক বালিকা দুম করে মারা গিয়ে অবিকল এই ভঙ্গিমাতেই বসেছিল।হঠাৎ মাথা তুলে আমার দিকে নিষ্পাপ হেসে বলে, চুপ করে থাকলে নেশা ধরে বেশি...তারচেয়ে চলো কথা বলি। তারপর সে তার মাঠের গল্প বলছিলো।কত রকমের গল্প। ফাইনালে দু গোল করার,টাকা খেয়ে ম্যাচ ছেড়ে দেওয়ার, এমনকি তাদের প্রেসিডেন্ট একবার অত্যাধিক খুশি হয়ে তাকে একটা ব্লন্ড হোর অফার পর্যন্ত করেছিল। এই হেনরিই অত্যাধিক নোংরা খিস্তি করেছে সারাকে।আমার ঘিনঘিনে লেগেছে ব্যাপারটা। যদিও এটা বলার সময় না। তাকে ঠারেঠোরে ঠিক বুঝিয়ে দেবো কাল বা পরশু- যে ব্যাপারটা মোটেই আমার পছন্দ হয়নি।এমনকি রোজ এরকম চলতে থাকলে,মিস শূন্যকেও জানিয়ে দেওয়ার ভয় দেখাবো।হেনরির এই লেখা হঠাৎ করে তিন লাইনের লেখাগুলো নিয়েও আমাদের মধ্যে কথা হয় নি।যদিও লেখাগুলো আমার ভালোই লেগেছে।টুকে রেখেছি। তোমায় শোনাবো চুলে বিলি কেটে দিতে দিতে।স্বপ্নটার কথা তোমায় বলব কিনা ভাবছি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন